আমি নই সেই যেমন ক্রিকেট কিংবা ফুটবল এত কিছু প্রিয় খেলা হয়।




আমি তো ক্রিকেট খেলতেই জানি না। কিভাবে আবার আমায় প্রিয় খেলা হয় আজকালকার তরুণদের কাছে? শুধুমাত্র একটা ট্রফির নাম জানি। সেটা হল রঞ্জি ট্রফি।

রঞ্জি ট্রফি। আমাদের দেশের প্রথম শ্রেণির বড় আটকের একটি ক্রিকেট প্রতিযোগীতা। সকল ক্রীড়া প্রতিযোগীতার মতই এটাও একটা কঠিন মনোযোগ দেওয়ার মত একটি প্রতিযোগীতা। হ্যাঁ হ্যাঁ এইটাই অবশ্যই কঠিন যেহেতু এটি হল প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট।

পুরো দেশটা ২৮টি রাজ্যে বিভক্ত করা আছে। সবকটা রাজ্যের নিজেদের আলাদা আলাদা আঞ্চলিক ক্রিকেট দল আছে। এই দলগুলো নিজেদের রাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য এই রঞ্জি ট্রফির প্রতিযোগীতায় অংশ নিয়ে থাকে।

প্রযুক্তির নতুন নতুন কারণে আজ সবকিছুই স্মার্ট। সবাই হাতের মুঠোয় নিজের প্রিয় খেলা দেখে ফেলতে পারে। তেমনভাবেই ক্রিকেটের প্রতিযোগীতাগুলোও স্মাট হচ্ছে দিন দিন। এখন ক্রিকেট দেখতেও অনেক সহজ হয়ে গেছে। আগে তো যেমন অনেক দূরদর্শনে আমাদের বসে ক্রিকেট দেখতে হতো কিন্তু এখন স্মার্টফোনের সাহায্যে যেকোনো সময় যেকোনো জায়গায় ক্রিকেট দেখে নেওয়া যায়।

আগে আমরা দূরদর্শনে খালি শুধুমাত্র ভারতীয় দলের খেলাগুলোই দেখতে পেতাম। কিন্তু এখন এমন সব দলের খেলা আমরাও দেখতে পারি যাদের কথা আমরা কখনো কল্পনাই করতে পারিনি। পশ্চিমবঙ্গ দলের ক্রিকেট খেলা অনুযায়ী আমার খুবই মন জিতেছে। পশ্চিমবঙ্গ দলের খেলা অনেকটা আমাদের নিজেদের জাতীয় দলের মতই মনে হয়। পশ্চিমবঙ্গ দলের খেলা見て আমি অনেক কিছু শিখি।

এইটাই আমার রঞ্জি ট্রফি। যদিও আমি ক্রিকেট খেলতে জানি না কিন্তু আমার মনে হয় খেলাধুলা সম্পর্কে কিছু না জানলেও যেকোনো প্রতিযোগীতা উপভোগ করতে মন চাইলেই আরো কিছু জানতে পারা যায়।

সবচেয়ে বড় কথা হল, রঞ্জি ট্রফি এমন একটি টুর্নামেন্ট যা আমাদের দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ক্রিকেটারদের একত্রিত করে। নতুন নতুন প্রতিভা বেরিয়ে আসে এই টুর্নামেন্টের মাধ্যমে। তাদের যোগ্যতা দেখে আমরাও অনেক কিছু শিখতে পারি। কতটা কঠিন পরিশ্রম করতে হয় তাও দেখতে পাই। তাই রঞ্জি ট্রফিকে আমি ভালোবাসি কারণ এটি ক্রিকেটের মহানতার প্রতিনিধিত্ব করে।

আমি আশা করি এই বছরও আমাদের দেশের এই ক্রিকেট প্রতিযোগীতা অত্যন্ত সুন্দরভাবে সফল হবে।