ইরানের ওপর হামলা। ইসরাইল ও ইসরাইলি




ইরানের ওপর ইসরাইলি হামলার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বব্যাপী ব্যাপক উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। এই হামলাগুলি একটি বিপজ্জনক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে যা আরও বড় সংঘাতের দিকে পরিচালিত করতে পারে।
ইসরাইলি সরকার দাবি করেছে যে ইরান তার মিত্রদের মাধ্যমে ইসরাইলকে লক্ষ্য করছে, এবং এই হামলাগুলি এই হুমকির প্রতিক্রিয়া। তবে ইরান এই সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং দাবি করেছে যে ইসরাইল ইরানকে দুর্বল করার জন্য একটি "মিথ্যে পতাকা অভিযান" পরিচালনা করছে।
বিশ্ব নেতারা এই হামলাগুলির নিন্দা করেছেন এবং উভয় পক্ষকে সংযম বজায় রাখার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। জাতিসংঘের মहासচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন যে তিনি "এই হামলাগুলির ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন", এবং তিনি উভয় পক্ষের প্রতি "সর্বোচ্চ সংযম" বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন।
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেছেন যে তিনি "এই হামলাগুলির দ্বারা গভীরভাবে বিরক্ত", এবং তিনি উভয় পক্ষের প্রতি "একটি কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে পেতে কাজ করার" আহ্বান জানিয়েছেন।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রন বলেছেন যে তিনি "এই হামলাগুলির দ্বারা খুবই উদ্বিগ্ন", এবং তিনি উভয় পক্ষকে "সংযম এবং সংলাপের" আহ্বান জানিয়েছেন।
জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মের্কেল বলেছেন যে তিনি "এই হামলাগুলির দ্বারা খুবই উদ্বিগ্ন", এবং তিনি উভয় পক্ষকে "একটি কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে পেতে কাজ করার" আহ্বান জানিয়েছেন।
ইরানের ওপর ইসরাইলি হামলাগুলি এই অঞ্চলে উত্তেজনা বৃদ্ধি করেছে এবং আরও বড় সংঘাতের সম্ভাবনা তৈরি করেছে। বিশ্ব নেতারা এই হামলাগুলির নিন্দা করেছেন এবং উভয় পক্ষকে সংযম বজায় রাখার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। এই অঞ্চলে সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধান খুঁজে পাওয়ার জন্য কূটনীতির মাধ্যমে কাজ করা গুরুত্বপূর্ণ।