ওয়েকসের জন্ম হয়েছে 1989 সালের 2 মার্চ বার্মিংহামে। তিনি প্রথমে ওয়ারউইকশায়ারের হয়ে কাউন্টি ক্রিকেট খেলেছিলেন, যেখানে তিনি 2007 সালে রবার্ট নাইট পুরস্কার জিতেছিলেন, যা ইংল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-19 খেলোয়াড়দের জন্য সর্বোচ্চ সম্মান। তিনি 2011 সালের আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের জন্য ইংল্যান্ড দলে ডাক পান এবং ভারতের বিপক্ষে ম্যাচটিতে তার আন্তর্জাতিক অভিষেক ঘটে।
তার বোলিং ক্ষমতার কারণে ওয়েকস দ্রুত ইংল্যান্ড দলের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হন। তিনি একটি নতুন বলের সুইং বোলার হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেন, যিনি সিমে বলকে চালাতে পারদর্শী ছিলেন। তিনি একজন দক্ষ ডেথ বোলারও ছিলেন, যিনি শেষ ওভারে রান রোধ করতে পারদর্শী ছিলেন।
ওয়েকস শুধুমাত্র একজন চমৎকার বোলারই নন, তিনি একজন দক্ষ ব্যাটসম্যানও। তিনি মধ্যম ও নিম্ন-ক্রমে ব্যাট করেন এবং দলকে সমস্যা থেকে উদ্ধার করার জন্য দ্রুত রান সংগ্রহ করার ক্ষমতা রাখেন। তিনি দীর্ঘ ইনিংস খেলতেও সক্ষম, যা তাকে একটি মূল্যবান অল-রাউন্ডার করে তুলেছে।
ওয়েকসের ফিল্ডিংও দুর্দান্ত। তিনি একজন নির্ভরযোগ্য ফিল্ডার যিনি প্রায়ই কঠিন ক্যাচ নেন। তিনি একজন দ্রুত ফিল্ডারও, যা তাকে মূল্যবান আউটফিল্ডার করে তোলে।
ওয়েকসের ইংল্যান্ডের সাফল্যের পেছনে তার দৃঢ় সংকল্প, কঠোর পরিশ্রম এবং খেলাটির প্রতি ভালোবাসা রয়েছে। তিনি একজন আদর্শ দলের খেলোয়াড় যিনি সবসময় নিজের শ্রেষ্ঠটা দেন।
ক্রিস ওয়েকস ইংরেজ ক্রিকেটের একজন দুর্দান্ত অল-রাউন্ডার। তিনি একজন চমৎকার বোলার, দক্ষ ব্যাটসম্যান এবং দুর্দান্ত ফিল্ডার। তিনি ইংল্যান্ড দলের একটি অতিমূল্য সম্পদ এবং ভবিষ্যতে আরও অনেক বছর ধরে তাদের সাফল্যে অবদান রাখবেন বলে আশা করা হচ্ছে।