দিল্লির বায়ু দূষণের মাত্রা এখন "খুব তীব্র"। তাই গ্র্যাডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যান-৩ বা গ্র্যাপ-৩ কার্যকর করা হয়েছে। গ্র্যাপ-৩ হল দূষণরোধের জন্য ভারত সরকার কর্তৃক প্রণীত একটি কর্মপরিকল্পনা। যখন একটি শহরের বায়ুর গুণমান "খারাপ" বা "খুব খারাপ" স্তরে পৌঁছায় তখন এই কর্মপরিকল্পনাটি কার্যকর করা হয়।
গ্র্যাপ-৩-এর অধীনে, অ-প্রয়োজনীয় নির্মাণ কাজ বন্ধ করা হয়েছে। পাশাপাশি ব্যক্তিগত গাড়ির ব্যবহারও সীমাবদ্ধ করা হয়েছে। এখন প্রতি দ্বিতীয় দিন পরপর গাড়ি চালানো যাবে। গাড়ির নিবন্ধন সংখ্যার শেষ সংখ্যাটি যদি জোড় হয়, তাহলে জোড় দিনে সেটি চালানো যাবে। অদ্ভুত সংখ্যা হলে অদ্ভুত দিনে চালানো যাবে। জরুরি পরিষেবা, সিএনজি গাড়ি এবং বৈদ্যুতিক গাড়ি এই নিষেধাজ্ঞার বাইরে রয়েছে।
এছাড়াও, পাথর ক্রাশার, হট মিক্স প্ল্যান্ট এবং ডিজেল জেনারেটরও বন্ধ করা হয়েছে। সরকার এই নিষেধাজ্ঞাগুলি যতক্ষণ না বায়ুর গুণমান উন্নত হয় ততদিন পর্যন্ত বলবৎ রাখবে বলে জানিয়েছে।
বাতাসের গুণমান উন্নত করার জন্য সরকার কিছু পদক্ষেপও ঘোষণা করেছে। এই পদক্ষেপগুলির মধ্যে রয়েছে স্প্রিঙ্কলার ব্যবহারের মাধ্যমে ধুলো দমন, ব্যাপক গাছ লাগানো এবং জনসাধারণকে পরিবহন ব্যবহারের অনুরোধ করা।
দিল্লিবাসীদের বায়ুর গুণমানের প্রতি খেয়াল রাখার এবং নিয়মানগুলি মেনে চলার অনুরোধ করা হয়েছে, যাতে দিল্লির বায়ুর গুণমান দ্রুত উন্নত করা যায়।
এই নিষেধাজ্ঞাগুলি বায়ুর গুণমান উন্নত না হওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
দিল্লিবাসীদের বায়ুর গুণমানের প্রতি খেয়াল রাখার এবং নিয়মানগুলি মেনে চলার অনুরোধ করা হয়েছে, যাতে দিল্লির বায়ুর গুণমান দ্রুত উন্নত করা যায়।