আমি যখন স্নাতকোত্তর ছাত্রী ছিলাম, তখন আমি গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাকের কাজের সাথে পরিচিত হয়েছিলাম। মনোমুগ্ধকর বক্তৃতা এবং ঝলমলে বুদ্ধি তার লেখায় প্রকাশ পেত, যা আমাকে তাঁর কাজের প্রতি আকৃষ্ট করেছিল।
স্পিভাক একজন ভারতীয় সাহিত্যিক সমালোচক এবং দার্শনিক, যিনি গোষ্ঠীতত্ত্ব, উপনিবেশবাদ এবং লিঙ্গ বিষয়ক তাঁর কাজের জন্য সুপরিচিত। তিনি কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক সাহিত্যের একজন বিশিষ্ট অধ্যাপক এবং তাঁর বইগুলি বিশ্বব্যাপী একাডেমিক এবং বুদ্ধিজীবী বৃত্তে ব্যাপকভাবে পড়া হয়।
স্পিভাকের কাজের একটি মূল দিক হল গোষ্ঠীতত্ত্ব। তিনি যুক্তি দেন যে পশ্চিমা বিশ্বের মানুষেরা প্রায়ই তৃতীয় বিশ্বের মানুষদেরকে অবমাননাকর এবং হীন হিসাবে দেখেন। তিনি এই ধারণাকে "অন্যেরা কথা বলতে পারে না" হিসাবে বর্ণনা করেন।
সমাজের প্রতি তার এই সমালোচনা তাঁকে একটি নারীবাদী পন্থা গড়ে তুলতে সাহায্য করেছে। তিনি বিশ্বাস করেন যে নারীরাও পুরুষদের মতই সক্ষম এবং তাদেরও সমান অধিকার এবং সুযোগ পাওয়া উচিত। তিনি এই ধারণাকে "বিশ্বজোড়া আন্ডার-কমনার" হিসাবে বর্ণনা করেন।
স্পিভাকের কাজ আমাদের বিশ্বের শক্তিশালী এবং ক্ষমতাবিহীনদের সম্পর্ক সম্পর্কে ভাবতে বাধ্য করে। এটি আমাদের এই প্রশ্ন করতে বাধ্য করে যে কীভাবে আমরা প্রান্তিকদেরকে ক্ষমতায়ন করতে পারি এবং তাদের স্বরকে কীভাবে আরও শোনা যায়।
আমি বিশ্বাস করি যে গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাক আমাদের সময়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে একজন। उनका काम हमें दुनिया को एक नए तरीके से देखने के लिए मजबूर करता है और उन लोगों की आवाज उठाने में मदद करता है जिन्हें अक्सर नज़रअंदाज़ किया जाता है।