চাঁদু চ্যাম্পিয়ন




আমি একটা কিশোর ছিলাম যখন আমি প্রথম চাঁদুকে দেখেছিলাম। আমার মনে আছে সে দিনটা বিশেষ ছিল, কারণ চাঁদু আমাদের গ্রামে এসেছিল।
চাঁদু একজন অসাধারণ কুকুর ছিল। সে বিশাল ছিল, জার্মান শেপার্ডের মতো, কিন্তু তার পিঠে একটি বড় সাদা দাগ ছিল। চাঁদু খুব বুদ্ধিমান ছিল। সে সারা গ্রাম জানতো এবং নিজের মতো করে ঘুরে বেড়াতো।
গ্রামে সবাই চাঁদুকে ভালোবাসত। সে সবার সঙ্গে খেলতে ভালোবাসতো এবং সবার কাছ থেকে আদর খেতে পছন্দ করত। চাঁদু ছিল আমাদের গ্রামের হিরো।
একদিন, গ্রামের প্রধানের ಮেয়ে হারিয়ে যায়। সবাই পাগল হয়ে খুঁজতে শুরু করে, কিন্তু মেয়েটাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি।
তখন চাঁদু এগিয়ে এলো। সে মেয়েটার গন্ধ শুঁকলো এবং জঙ্গলের দিকে ছুটে গেল। আমরা সবাই চাঁদুর পেছনে ছুটে গেলাম।
জঙ্গলের মাঝখানে আমরা মেয়েটাকে পেলাম। সে একটা গাছের নিচে বসে কাঁদছিল। চাঁদু তাকে দেখে খুব খুশি হলো এবং মেয়েটাকে বাড়িতে ফিরিয়ে দিল।
সেদিনের পর থেকে চাঁদু গ্রামের সবচেয়ে বড় নায়ক হয়ে উঠল। সে আমাদের দেখিয়েছিল যে সে শুধু একটি কুকুর নয়, সে আমাদের পরিবারের একজন সদস্য।
চাঁদু আর নেই, কিন্তু তার স্মৃতি এখনও আমাদের হৃদয়ে জীবিত। সে ছিল আমাদের চ্যাম্পিয়ন, আমাদের গর্ব।
আমি চাঁদুকে মিস করি, কিন্তু আমি জানি যে সে সবসময় আমাদের কাছে থাকবে, আমাদের হৃদয়ে এবং আমাদের স্মৃতিতে।