বলিউডের সর্বাধিক অবজ্ঞানতায় উপেক্ষিত হয়েছে যাদের পুরো জীবনটা শেষ হয়ে গেছে। তাদের মধ্যে একজন ছিলেন সত্তরের দশকের জনপ্রিয় গায়ক ἀমর সিং চমকিলা। তাঁর ছবি মুক্তির কিছু আগেই তিনি এবং তাঁর স্ত্রী হত্যা হয়েছিলেন।
চমকিলার কাহিনী অত্যন্ত হৃদয়বিদারক এবং অভিনেতা দিলজিৎ দোসাঞ্জ অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে তাঁর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। প্রথম দিকে ছবিটি ভালো সাড়া পায়নি। কিন্তু পরে মুখের কথার প্রসারের ফলে ছবিটি দর্শকের মনে জায়গা করে নেয়।
এখনো এই প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায়নি কে তাঁকে মেরেছিল। কিন্তু কয়েকটি তত্ত্ব আছে। কিছু মানুষ বিশ্বাস করে যে তিনি তাঁর নিজের ব্যান্ডের সদস্যদের দ্বারা হত্যা করা হয়েছিল। অন্যরা বিশ্বাস করে যে তিনি তাঁর স্ত্রী প্রীতম কউর দ্বারা হত্যা করা হয়েছিল।
চমকিলার মৃত্যুর রহস্য আজও অনাবিস্কৃত। তাঁকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল এবং তাঁর শরীরে ১৭টি গুলির চিহ্ন পাওয়া গিয়েছিল। পুলিশ তদন্তে তাঁর হত্যার কারণ খুঁজে বের করতে পারেনি।
চমকিলার মৃত্যুর পরে, তাঁর স্ত্রী প্রীতম কউরকেও হত্যা করা হয়েছিল। তাঁকে তাঁর ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল এবং তাঁর শরীরে ১২টি গুলির চিহ্ন পাওয়া গিয়েছিল।
চমকিলা এবং তাঁর স্ত্রী প্রীতম কউর কে হত্যা করেছিল এবং কেন তা এখনও একটি রহস্য। কিছু মানুষ বিশ্বাস করে যে তাঁরা প্রতিদ্বন্দ্বী গায়কদের দ্বারা হত্যা করা হয়েছিল। অন্যরা বিশ্বাস করে যে তাঁরা তাঁদের ব্যবস্থাপক দ্বারা হত্যা করা হয়েছিল।
চমকিলার ছেলে শংকর সিং চমকিলা বর্তমানে মুম্বাইয়ে বাস করেন। তিনি একজন গায়ক এবং তাঁর বাবার মতো সঙ্গীতশিল্পে কাজ করছেন। শংকর বিশ্বাস করেন যে তাঁর বাবা এবং মা তাঁদের ব্যবস্থাপক দ্বারা হত্যা করা হয়েছিল।
চমকিলা এবং তাঁর স্ত্রীর হত্যার গল্পটি একটি শোকান্তিক গল্প। এটি দুই প্রতিভাবান গায়কের জীবনের অসমাপ্ত গল্প। কিছু লোক এখনও বিশ্বাস করে যে তাঁদের হত্যা করা হয়েছিল এবং তাদের আত্মার শান্তি পাওয়া উচিত।
চমকিলা এবং তাঁর স্ত্রীর হত্যার রহস্য আজও একটি রহস্য। তাদের হত্যার কারণ কী এবং কে এটি করেছিল তার উত্তর এখনও পাওয়া যায়নি। কিছু লোক বিশ্বাস করে যে তাদের হত্যা করা হয়েছিল, অন্যরা বিশ্বাস করে যে তাদের আত্মহত্যা করা হয়েছিল। চমকিলা এবং তাঁর স্ত্রীর মৃত্যুর সত্যিকারের গল্পটি সম্ভবতই চিরকালের জন্য একটি রহস্যই থেকে যাবে।