তুঙ্গভদ্রা বাঁধ




তুঙ্গভদ্রা বাঁধ কাবে আরি শিল্পাশ্রম বাঁধ নদী তুঙ্গভদ্রা নলীদেহ রহেছে। কর্ণাটক রাজ্যদে হোসপেট ঠানা হেগদেবরকোটে তালুকদে বাঁধ এটি হেগদেবরকোটে তালুকদে রহেছে। বাঁধ এটি তুঙ্গভদ্রা নদীর দেহ রহেছে। ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষর মূলদে বাঁধ এটি তৈরি করা হয়েছিল। এটি দক্ষিণ ভারতদে বৃহত্তম বাঁধগুলির একটি।
বাঁধ এটি 1953 খ্রিষ্টাব্দে খোলা হয়েছিল। বাঁধ এটির মূল উদ্দেশ্য ছিল তুঙ্গভদ্রা নদীর জল কৃষিকাজ ও জলবিদ্যূৎ উৎপাদনে ব্যবহার করা। বাঁধটি একজন দক্ষ প্রকৌশলীর কাজ। এটি তুঙ্গভদ্রা নদীর জলের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করে।
বাঁধ এটি 2,450 মিটার লম্বা এবং 50 মিটার উঁচু। এটিতে 13টি গেট রয়েছে, যা জলের স্রাব নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহার করা হয়। বাঁধের জলাধারটি 133 বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। জলাধারটিতে 127 ঘন কিলোমিটার জল ধারণ করতে পারে।
তুঙ্গভদ্রা বাঁধ একটি বহুমুখী প্রকল্প। এটি কৃষিজমি সেচ, জলবিদ্যুৎ উৎপাদন এবং বন্যার নিয়ন্ত্রণে ব্যবহৃত হয়। বাঁধটি কৃষির জন্য একটি অপরিহার্য জলের উৎস। এটি কর্ণাটক ও অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের প্রায় 3.7 লক্ষ হেক্টর জমি সেচ করে।
বাঁধটি একটি গুরুত্বপূর্ণ জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রও। এটি 1,020 মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। বিদ্যুৎ প্রকল্পটি কর্ণাটক ও অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণে সাহায্য করে।
তুঙ্গভদ্রা বাঁধ একটি বাস্তুতান্ত্রিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। জলাধারটি মিষ্টি জলের মাছ, পাখি এবং উদ্ভিদের একটি অভয়ারণ্য। জলাধারটি একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থানও।
তুঙ্গভদ্রা বাঁধ দক্ষিণ ভারতের একটি ইঞ্জিনিয়ারিং অলৌকিক কাজ। এটি একটি বহুমুখী প্রকল্প যা কৃষি, জলবিদ্যুৎ এবং বন্যার নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাঁধটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বাস্তুতান্ত্রিক এলাকাও।