হাসির ফোয়ারায় ভেসে যাওয়া দেশ আমাদের ভারতবর্ষ। আর সেই হাসির বার্তাটা আমাদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো। হাস্যরসের আখড়ায় নামীদামী অতিথিদের নিয়ে হাজির হয়েছে কপিল শর্মা।
কপিলের হাসির রাজত্বকপিল শর্মার হাসির রাজত্বের সিংহাসন এখন দেশবাসীর হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে। বিখ্যাত অভিনেতা, ক্রিকেট তারকা, রাজনীতিবিদ এমনকি আন্তর্জাতিক তারকাদেরও পর্যন্ত হাসির তীর নিয়ে হাজির করে ফেলেছেন কপিল।
শো-এর বৈশিষ্ট্য হল কপিলের স্বতঃস্ফূর্ততা এবং অতিথিদের সাথে তার রসায়ন। তিনি তার অতিথিদের এমনভাবে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করান যে, তারাও তাদের সিরিয়াস ইমেজ ছেড়ে হেসে ফেলেছেন।
কেবল হাসিই নয়, এই শো সমাজের একটি আয়নাও। কপিল তার হাসির মধ্যে বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা সামনে তুলে ধরেন। যেমন দুর্নীতি, ভেদাভেদ ইত্যাদি। তিনি এমনভাবে হাস্যরস উপস্থাপন করেন যে, দর্শকেরাও ভাবনাচিন্তা করেন।
"আমরা শুধু হাসিই দিই না, আমরা দেশের বর্তমান অবস্থার সাথেও যুক্ত হই। আমরা দুর্নীতি, বেকারত্বের মতো সমস্যাগুলিও তুলে ধরি।" - কপিল শর্মাহাসির পাশাপাশি, দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো সামাজিক দায়িত্বও বহন করে। শোটি বিভিন্ন সামাজিক কাজের প্রচার করে। যেমন দান, রক্তদান, শিক্ষা ইত্যাদি।
কপিল শর্মা তার প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করে সামাজিক সমস্যাগুলিকে হাইলাইট করেন এবং মানুষের সাহায্যের আবেদন করেন। তার এই প্রচেষ্টা অনেক মানুষের জীবন বদলে দিয়েছে।
হাসির হাওয়াতে ভেসে যাক দেশবর্তমান জীবনে হাসির খুব বেশি প্রয়োজন। দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো আমাদের সেই হাসিই উপহার দিচ্ছে। কপিলের হাসির হাওয়াতে ভাসছে দেশ। আসুন আমরা সবাই এই হাসির হাওয়ায় মিশে যাই এবং আমাদের জীবনকে আরও আনন্দময় করে তুলি।
"হাসি হল সবচেয়ে ভালো ওষুধ। দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো আমাদের সেই ওষুধটাই উপহার দিচ্ছে। তাই হাসুন, হাসান, এবং দেশকে হাসিয়ে তুলুন।"