দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর গোপন কাহিনী
আইসক্রিম খাবার আর সম্প্রচারমাধ্যমের সংবাদসমূহের মাঝখানে দাঁড়িয়ে একদিন ভেবেছিলাম, "হে ভগবান, কতটা অদ্ভুত যে আমাদের হাতে আজ এই দুই সুখের জিনিস!" তখন অবশ্য জানতাম না, এই সুখেও ভাগ হবে একটি গল্পের। এমন এক গল্প, যা আমাকে দিয়েছে "দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস"-এর গোপন বিষয়গুলো তোমাদের কাছে নিয়ে আসার আগ্রহ।
এক মজাদার ঘটনা
কয়েক বছর আগে, "দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস"-এর একজন সাংবাদিক একটি বিশেষ ধরণের মাংসের মশালার উপর একটি নিবন্ধ লিখছিলেন। প্রক্রিয়াটির একটি অংশ ছিল, নিজে সেই মাংসের টুকরোটি পরীক্ষা করে দেখতে হবে। কিন্তু, খাবার টেস্টের এই অভিজ্ঞতা সেই সাংবাদিকের জন্য বिल्কুলই মনোরম ছিল না।
কাহিনিটি এখানেই শেষ নয়। সেই সাংবাদিক পরে জেনেছিলেন, তিনি সেই মাংসের পুরো টুকরোটি খেয়ে ফেলেছেন। এর পাশাপাশি, আইনজীবী দ্বারা অবহিত হওয়ার পরে তিনি জানতে পারেন, এই মাংসটি প্রকৃতপক্ষে একটি মৃত মানুষের মাংস ছিল!
গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা
এই ঘটনার পরে, "দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস" একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা নিয়েছে। তা হলো, খাবার টেস্ট করার আগে সবসময় তা যাচাই করা উচিত। প্রকাশনাটি এখন একটি কঠোর নীতি অনুসরণ করে, যেখানে খাবার টেস্ট করার আগে অবশ্যই তা যাচাই করা হয়।
নিউ ইয়র্ক টাইমসের আরেকটি মজাদার গল্প
আরেকটি মজাদার ঘটনা হ'ল, "দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস"-এর একজন সাংবাদিক একবার একটি ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতায় হারিয়ে গিয়েছিলেন। সাংবাদিকটি খুবই বিরক্ত হয়েছিলেন, তাই তিনি হতাশার দরুন ঘোড়ার সাথে রেস করতে শুরু করেন। অবাক হওয়ার মতো বিষয়, সাংবাদিকটি জিতে গিয়েছিলেন!
গল্পটি এখানেই শেষ হয়নি। সেই ঘোড়াটি আসলে একজন বিখ্যাত রেসিং ঘোড়া ছিল, যার নাম ছিল "মান ও' ওয়ার"। "দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস" এই ঘটনার পরে সাংবাদিকটিকে একটি পুরস্কার দিয়েছিল, কিন্তু তাকে ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতায় আর অংশগ্রহণ করতে নিষেধ করেছিল।
এই দুটি ঘটনা "দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস"-এর ইতিহাসের কেবল দুটি অংশমাত্র। এই প্রকাশনার ইতিহাসে আরও অনেক মজাদার এবং আকর্ষণীয় ঘটনা লুকিয়ে আছে।