গতকাল রাতে দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ছাদ ধসে পড়েছে। ঘটনাস্থলে অন্তত ২৯ জন কর্মী নিহত হয়েছেন এবং ৬০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে রয়েছেন দুই অগ্নিনির্বাপক কর্মীও।
ধসের কারণ এখনও জানা যায়নি, তবে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ একটি তদন্ত শুরু করেছে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে যে, বিমানবন্দরের টার্মিনাল-১-এর একটি নির্মাণাধীন অংশ ধসে পড়েছে।
ঘটনাস্থলে উদ্ধারকর্মীরা উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন এবং আটকা পড়া ব্যক্তিদের উদ্ধার করার চেষ্টা করছেন। দিল্লি পুলিশ, অগ্নিনির্বাপক দল এবং এনডিআরএফও উদ্ধারকার্যে সহায়তা করছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনাপ্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন এবং নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। তিনি নিশ্চিত করেছেন যে, ঘটনার কারণ সম্পর্কে একটি সুষ্ঠু তদন্ত করা হবে এবং দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কেন্দ্রীয় সরকার ঘটনা তদন্তের জন্য একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে। কমিটির নেতৃত্ব দেবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব এবং এটি ছাদের ধসের কারণ নির্ণয় করবে এবং প্রয়োজনীয় সুপারিশমালা জমা দেবে।
দিল্লি বিমানবন্দরের ছাদ ধসের কারণ এখনও জানা যায়নি, তবে বিশেষজ্ঞরা কয়েকটি সম্ভাব্য কারণ চিহ্নিত করেছেন:
তদন্তটি সম্পূর্ণ হওয়ার পরে, ছাদ ধসের প্রকৃত কারণ জানা যাবে।
দিল্লি বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ঘটনার মোকাবেলায় কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়েছে:
দিল্লি বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যতে এ ধরনের দুর্ঘটনা রোধের জন্য পদক্ষেপ নিচ্ছে।
দিল্লি বিমানবন্দরের ছাদ ধসের ঘটনায় মানুষের জীবন হারিয়েছেন এবং অনেকেই আহত হয়েছেন। এই ঘটনাটি একটি ট্র্যাজেডি এবং এটি নিহতদের পরিবার এবং আহতদের প্রতি সহানুভূতির সাথে মোকাবেলা করা উচিত।
আমাদের নিহতদের জন্য প্রার্থনা করা উচিত এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করা উচিত।
দিল্লি বিমানবন্দরের ছাদ ধসের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধ করতে, দিল্লি বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক কর্তৃপক্ষের জন্য কিছু সুপারিশমালা রয়েছে:
এই সুপারিশমালাগুলি অনুসরণ করে দিল্লি বিমানবন্দর এবং অন্যান্য স্থাপনাগুলিকে আরও নিরাপদ করে তোলা যেতে পারে।