ন্যাথান লায়ন নিয়ে একটি গল্প




ন্যাথান লায়ন একজন কিংবদন্তি অফ স্পিনার যিনি এক দশকেরও বেশি সময় ধরে অস্ট্রেলিয়ার জন্য খেলেছেন। তিনি একজন উইকেট মেশিন এবং তিনিই অস্ট্রেলিয়ার সর্বকালের সেরা অফ স্পিনার।

লায়ন দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার একটি ছোট শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ক্রিকেট খেলতে শুরু করেন যখন তিনি খুবই অল্প বয়স্ক ছিলেন এবং তিনি তাড়াতাড়ি তার প্রতিভা প্রদর্শন শুরু করেন। তাকে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার দলে ডাকা হয়েছিল যখন তিনি মাত্র ১৮ বছর বয়সী ছিলেন এবং তিনি শীঘ্রই প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে নিজের প্রমাণ দিয়েছিলেন।

লায়ন ২০১১ সালে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে আত্মপ্রকাশ করেন। তিনি তাৎক্ষণিক প্রভাব ফেলেন এবং তিনি শীঘ্রই দলের নিয়মিত সদস্য হয়ে ওঠেন। তিনি ২০১৫ সালের অ্যাশেজ সিরিজে তার সেরা পারফরম্যান্সগুলির মধ্যে কিছু অর্জন করেছিলেন, যখন তিনি 23 উইকেট নিয়ে সিরিজের সেরা উইকেট শিকারী হয়েছিলেন।

লায়ন একজন অসাধারণ বোলার যিনি প্রতিটি ওভারে ম্যাচ পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখেন। তিনি একটি নিখুঁত রেকর্ড রাখেন এবং তিনি সবচেয়ে চাপযুক্ত পরিস্থিতিতেও পারফর্ম করতে পারেন।

লায়ন মাঠের বাইরেও একজন মহান খেলোয়াড়। তিনি সবসময় সহযোগীদের এবং ভক্তদের সমর্থন করার জন্য প্রস্তুত থাকেন এবং তিনি সবসময় একটি ভাল গল্প শোনানোর জন্য প্রস্তুত থাকেন।

লায়ন হলেন অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট দলের একজন সত্যিকারের কিংবদন্তি। তিনি সর্বকালের সেরা অফ স্পিনারদের মধ্যে একজন এবং তিনি আগামী বছরগুলিতেও অস্ট্রেলিয়ার জন্য খেলতে থাকবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

ন্যাথান লায়ন এর সেরা কিছু মুহূর্ত

* ২০১৫ সালের অ্যাশেজ সিরিজে অসাধারণ বোলিং পারফরম্যান্স, যেখানে তিনি ২৩ উইকেট নিয়ে সিরিজের সেরা উইকেট শিকারী হয়েছিলেন।
* ২০১৭ সালে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশে তাঁর ১০০ তম টেস্ট উইকেট নেওয়া।
* ২০১৯ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে হ্যাটট্রিক করা।
* ২০১৯ সালে আইসিসি বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৬ উইকেট নেওয়া।

ব্যক্তিগত জীবন

লায়ন অ্যামেলিয়া রিচर्डসনের সাথে বিবাহিত এবং তাদের দুটি সন্তান রয়েছে। তিনি তাঁর সহকর্মীদের জন্য একজন দুর্দান্ত সঙ্গী হিসাবে পরিচিত এবং তিনি মাঠের বাইরেও একজন দুর্দান্ত রাজদূত হিসেবেও পরিচিত।