পর্তুগাল বনাম ফ্রান্স
ক্রীড়াবিশ্বে এখন ছড়িয়ে পড়েছে পর্তুগাল বনাম ফ্রান্সের উত্তেজনা। ফুটবলের অঙ্গনে এ দুই দলের মুখোমুখি সংঘর্ষ সবসময়ই মনোজ্ঞ দৃশ্য হিসেবে গণ্য করা হয়। তাই আগামী ম্যাচের প্রত্যাশা নিয়ে ফুটবলপ্রেমীরা রীতিমতো উন্মাদনায় আছেন।
আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গে পর্তুগালের বিশেষ এক বন্ধন রয়েছে। দুটি দেশের মধ্যে যুগোপযোগী সম্পর্কের বন্ধনে আবদ্ধ রয়েছে। ভারতীয় জনতার মধ্যে পর্তুগালের প্রতি একটি আন্তরিকতা রয়েছে, যা ফুটবলের মাঠেও প্রতিফলিত হয়। ম্যাচের দিন, ভারতের বহু মানুষ পর্তুগালকে সমর্থন দিতে মাঠে নামে।
ফ্রান্স, যারা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন, তাদের কাছেও বহু সমর্থক রয়েছে। তাদের দলটি আক্রমণাত্মক খেলায় দক্ষ এবং তাদের রয়েছে কিলিয়ান এমবাপের মতো দুর্দান্ত খেলোয়াড়, যিনি এই ম্যাচেও নিশ্চিতভাবেই একটি বড় ভূমিকা পালন করবেন। তবে, এমন কিছু ভারতীয় সমর্থকও রয়েছেন, যারা ফ্রান্সকে সমর্থন করবেন, কারণ দলটির মধ্যে এন'গোলো কান্তে এবং পল পগবার মতো বিশ্বস্তার যোগ্য খেলোয়াড় রয়েছেন।
এমনিতে পর্তুগাল বনাম ফ্রান্স ম্যাচটি দুই ফুটবল দলের মধ্যে স্রেফ একটি খেলা নয়। এটি দুটি ভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে একটি মিলনস্থল, যা ফুটবলের সার্বজনীন ভাষার মাধ্যমে আরও দৃঢ় হয়ে উঠেছে। ম্যাচটি ফুটবলপ্রেমীদের জন্য একটি উত্সব হবে, যারা তাদের দেশকে জয়লাভ করতে দেখতে উদগ্রীব।
ম্যাচটি শুরু হতে আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা বাকি। উত্তেজনা শীর্ষে এবং সমর্থকরা উভয় দলকেই সমর্থন করার জন্য প্রস্তুত। এবার দেখার পালা, পর্তুগালের ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডোর ম্যাজিক কাজ করবে নাকি ফ্রান্সের কিলান এমবাপ্পের গতি এবং দক্ষতা পর্তুগালের রক্ষণকে ভাঙতে সক্ষম হবে। যাইহোক, বিজয়ীই হোক কে, এই ম্যাচটি উভয় দলের জন্যই এক অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা হবে এবং ফুটবলপ্রেমীদের মনে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলবে।