ফ্লাই মি টু দ্য মুন




আকাশের দিকে তাকালে মনে হয়, চাঁদটা কী সুন্দর, কী উজ্জ্বল! এর ভিতরে কী আছে, সেটা জানার আগ্রহ হয় প্রত্যেকেরই। কিন্তু কেউ কি কখনো ভেবেও দেখেছেন, এই চাঁদে একবার পাড়ি জমানোর সুযোগ পেলে কেমন হয়?

আমার ইচ্ছে...

আমার দুঃস্বপ্ন হলো আমি চাঁদে বাস করি। কেননা, আমি একজন স্বাভাবিক মানুষ এবং স্বাভাবিক জীবন পছন্দ করি। আর চাঁদে বসবাস করার মানে হলো অক্সিজেনের অভাবে শ্বাসরুদ্ধ হওয়া, তীব্র তাপ-ঠাণ্ডা সহ্য করা, এবং খাবার-পানির সংকট।

কিন্তু যদি কখনও চাঁদে উড়ে যাওয়ার সুযোগ পাই, তাহলে অবশ্যই যাব। কারণ, এটি হবে আমার জীবনের সবচেয়ে দুঃসাহসী ও উত্তেজনাপূর্ণ অভিযান। আমি চাই চাঁদের ছোট্ট ছোট্ট টিলাগুলোতে ঘুরে বেড়াবো, সেখানকার অদ্ভুত পাথরগুলো দেখবো, এবং পৃথিবীকে দেখবো সেই চাঁদের আকাশ থেকে।

চাঁদের ভবিষ্যৎ

আমি বিশ্বাস করি যে, চাঁদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। আমরা ইতিমধ্যে চাঁদে মনুষ্যসৃষ্ট পরিকাঠামো নির্মাণ শুরু করেছি, এবং আগামী কয়েক বছরে আমরা আরও নির্মাণ করবো। আমরা চাঁদে বৈজ্ঞানিক গবেষণাগার, পর্যটনকেন্দ্র, এমনকি শহরও নির্মাণ করবো।

এটি আমাদের জন্য একটি বড় পদক্ষেপ। কিন্তু এটি মানব সভ্যতার জন্য একটি আশ্চর্যজনক সময়। চাঁদ আমাদের নতুন সীমান্ত। এবং আমরা এটি অন্বেষণ করতে এবং এটি আমাদের নিজস্ব করতে প্রস্তুত হচ্ছি।

একদিন...

আমি স্বপ্ন দেখি, একদিন আমরা সবাই চাঁদে উড়ে যাবো। আমরা সেখানে একসাথে বসবাস করবো, কাজ করবো, এবং বেড়াতে যাবো। চাঁদ হবে আমাদের নতুন বাড়ি। এবং এটি হবে আমাদের নতুন সীমান্ত।

ততক্ষণ পর্যন্ত, আমরা সবাই স্বপ্ন দেখতে পারি। এবং আমরা সবাই চাঁদে যাওয়ার অপেক্ষায় থাকতে পারি। একদিন, আমাদের স্বপ্ন সত্যি হবে। এবং আমরা সবাই চাঁদে উড়ে যাবো।