আজকের আধুনিক বিশ্বে "বিদ্বেষী" শব্দটি অনেক ছড়িয়েছে। প্রায়শই অন্য দেশ বা সংস্কৃতির প্রতি অবিশ্বাস বা ঘৃণাকে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু আসলে বিদ্বেষীতা কী? আর কোন মনস্তাত্ত্বিক কারণগুলি মানুষকে অপরিচিতদের প্রতি এই নেতিবাচক অনুভূতিগুলিকে লালন করতে পরিচালিত করে?
বাইরেরদের ভয়, বা জেনোফোবিয়া, একটি জটিল মনস্তাত্ত্বিক প্রতিক্রিয়া যা বিভিন্ন কারণ দ্বারা সৃষ্ট হতে পারে। কিছু লোকদের জন্য, এটি একটি স্ব-রক্ষামূলক ব্যবস্থা যা তারা অজানাকে ভয় পায় বলে বিকশিত হয়। অপরিচিত সংস্কৃতির কিছু বিশ্বাস বা অভ্যাস তাদের নিজের সংস্কৃতির চেয়ে খুব আলাদা বলে মনে হতে পারে, যা হুমকির বোধ তৈরি করতে পারে।
অন্যেরা জেনোফোবিক হয়ে উঠতে পারে কারণ তারা তাদের নিজস্ব গোষ্ঠীর অনুভূতি অন্তর্ভুক্ত করার জন্য একটি শক্তিশালী প্রয়োজন অনুভব করে। তারা এই গোষ্ঠীর অংশ হওয়ার জন্য মূল্যবান মনে করতে পারেন এবং তারা বাইরেরদের তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি বা জীবনধারাকে হুমকি হিসাবে দেখতে পারেন।
যদিও বিদ্বেষীতা কিছু লোকদের জন্য স্ব-রক্ষামূলক প্রতিক্রিয়া হিসাবে শুরু হতে পারে, তবে এটি দ্রুত একটি বিষাক্ত এবং বিভক্তকারী শক্তিতে পরিণত হতে পারে। বিদ্বেষী ব্যক্তিরা প্রায়ই অন্যান্য দলের সদস্যদের দেখার সময় নেতিবাচক স্টেরিওটাইপ এবং পূর্বধারণা ব্যবহার করে, যা বৈষম্য এবং সংঘাতের দিকে পরিচালিত করতে পারে।
বাইরেরদের ভীতির ক্ষতিকারক প্রভাবগুলিকে সংযত করার জন্য, আমাদের অবশ্যই এই জটিল মনস্তাত্ত্বিক প্রতিক্রিয়াটির মূল কারণগুলিকে বোঝার চেষ্টা করতে হবে। এখানে কিছু কৌশল রয়েছে যা আমাদের বাইরেরদের প্রতি ভীতিকে কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করতে পারে: