অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে এখন ব্যাটারদের আধিপত্য বিস্তার করার পরিকল্পনা চলছে। গত বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর থেকেই অজি দলের ব্যাটসম্যানরা দুরন্ত ফর্মে ছিলেন।
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও তাদের কাছ থেকে আরেকটি শক্তিশালী ব্যাটিং প্রদর্শন প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
ওপেনিং জুটি ডেভিড ওয়ার্নার এবং অ্যারন ফিঞ্চ দারুন ফর্মে আছেন। তারা দুজনেই সাম্প্রতিক সময়ে তাদের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের সেরা ফর্মে রয়েছেন।
তৃতীয় নম্বর অবস্থানে মিচেল মার্শও দারুন ফর্মে রয়েছেন। তিনি বর্তমানে বিশ্বের সেরা অলরাউন্ডারদের একজন হিসাবে গণ্য হন।
দলের মধ্যে স্টিভ স্মিথ, ম্যাথু ওয়েড, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল এবং অ্যাস্টন অ্যাগারের মতো অনেক প্রতিভাবান ব্যাটসম্যান রয়েছেন।
তাদের এই ব্যাটিং শক্তির কারণে অস্ট্রেলিয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অন্যতম প্রধান দাবিদার হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে।
তবে, দলের বোলিং আক্রমণ কিছুটা দুর্বল দেখাচ্ছে। জোশ হ্যাজলউড এবং মিচেল স্টার্কের মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড়দের অনুপস্থিতিতে অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের কঠিন সময় কাটাতে হবে।
তবে, দলের কাছে প্যাট কামিন্স, কেন রিচার্ডসন এবং অ্যাডাম জাম্পা মতো যুবক প্রতিভাবান বোলার রয়েছে।
এই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়া কেমন পারফর্ম করে তা দেখার অপেক্ষা রইল।
অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটারদের আধিপত্য বিস্তারের পেছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং শক্তির পাশাপাশি, তাদের বোলিং আক্রমণ কিছুটা উদ্বেগের কারণ হতে পারে।
জোশ হ্যাজলউড এবং মিচেল স্টার্কের মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড়দের অনুপস্থিতিতে অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের কঠিন সময় কাটাতে হবে।
তবে, দলের কাছে প্যাট কামিন্স, কেন রিচার্ডসন এবং অ্যাডাম জাম্পা মতো যুবক প্রতিভাবান বোলার রয়েছে।
এই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়া কেমন পারফর্ম করে তা দেখার অপেক্ষা রইল।