বাংলার বুকে পরতান জাগে, পতাকা উত্তোলনের স্মরণে অগণিত গল্প সাগে




আজ আমাদের স্বাধীনতার ৭৫তম বার্ষিকী। সেই মহান দিনটির কথা মনে করলেই আমার বুক কেঁপে ওঠে। আমরা যখন ছোট ছিলাম, তখন আমাদের বাড়িতে পতাকা উত্তোলন করার প্রথা ছিল না। কিন্তু একদিন স্কুলে পতাকা উত্তোলনের কথা শুনে আমি খুবই আগ্রহী হয়ে পড়লাম। আমার মনে হল, আমারও তো বাড়িতে পতাকা উত্তোলন করা উচিত।

আমি বাড়ি ফিরে আমার বাবাকে বললাম, "বাবা, আমরা কেন বাড়িতে পতাকা উত্তোলন করি না?" আমার বাবা হেসে বললেন, "আরে সন্তান, আমরা তো স্বাধীনতার আগে জন্মেছি। তখন পতাকা উত্তোলন করা অনেক বিপজ্জনক ছিল। কিন্তু তুমি যদি চাও, তাহলে আমরা এবার থেকে উত্তোলন করতে পারি।"

আমি খুবই খুশি হলাম। আমার বাবা আমাকে একটা লম্বা বাঁশের খুঁটি কিনে দিলেন। আমি সেটা সাবধানে বাড়ির ছাদে গিয়ে গেড়ে দিলাম। তারপর আমার বাবা একটা সুন্দর সাদা-সবুজ পতাকা নিয়ে এলেন। আমি সেটা বাঁশের খুঁটিতে উত্তোলন করলাম।

পতাকাটা উড়তে শুরু করল। আমি কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে সেটার দিকে তাকিয়ে রইলাম। আমার মনে হল, এই পতাকাটা শুধু একটা কাপড় নয়। এটা আমাদের স্বাধীনতার প্রতীক। এটার জন্য অনেক মানুষ তাদের জীবন দিয়েছেন।

আমি সেদিন থেকে প্রতিবারই বাড়ির ছাদে গিয়ে পতাকার দিকে তাকাই। আমি মনে করি, এই পতাকাটা আমাদের সবার জন্য একটা অনুপ্রেরণা। এটা আমাদেরকে স্বাধীনতার মূল্য বুঝিয়ে দেয়। এটা আমাদেরকে সাহস এবং দেশপ্রেমের কথা মনে করিয়ে দেয়।

আজ যখন আমরা আমাদের স্বাধীনতার দিন উদযাপন করছি, তখন আসুন আমরা সবাই মিলে এই पতাকার प्रति শ্রদ্ধা জানাই। আসুন আমরা সবাই মিলে এই দেশকে আরও উন্নত এবং শক্তিশালী করার জন্য কাজ করি।

পরিশেষে,

আমি আপনাদের সবাইকে আমার স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানাই। আসুন আমরা সবাই মিলে এই দেশকে আরও উন্নত এবং শক্তিশালী করার জন্য কাজ করি।