ক্রিকেট জগতের সবচেয়ে বড় মঞ্চের আলোয় আবারও ঝলমল করবে এই আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ।
আট বছর পর আবার অস্ট্রেলিয়ার মাটিতেই অনুষ্ঠিত হতে চলেছে এই প্রতিযোগিতা। দল, খেলোয়াড় সব মিলিয়ে আবারও উত্তেজনার এক অপূর্ব মেলবন্ধন ঘটতে চলেছে।
কখন-কীভাবে?
কौन-কौन?
মোট ১৬টি দল অংশ নিচ্ছে প্রতিযোগিতায়। সুপার টুয়েলভে সরাসরি যোগ্যতা অর্জন করেছে আটটি দল:
বাকি আটটি দলকে দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। প্রতি গ্রুপ থেকে শীর্ষ দুটি দল সুপার টুয়েলভে যোগ্যতা অর্জন করবে:
ম্যাচ ফরম্যাট
প্রতিযোগিতাটি দুটি পর্বে ভাগ করা হবে:
ফেভারিট কারা?
যদিও টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটটি ক্রিকেটের সবচেয়ে অপ্রত্যাশিত ফরম্যাট হিসাবে বিবেচিত হয়, তবে কিছু দল অবশ্যই অন্যদের তুলনায় কিছুটা শক্তিশালী।
রোহিত শর্মার নেতৃত্বে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ভারত সবচেয়ে শক্তিশালী দলগুলির একটি হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে। এছাড়াও অ্যারন ফিঞ্চের নেতৃত্বাধীন অস্ট্রেলিয়া, জোস বাটলারের নেতৃত্বাধীন ইংল্যান্ড এবং বাবর আজমের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তানকেও পুরস্কারের অন্যতম দাবিদার হিসাবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
আমার প্রত্যাশা
আমার বিশ্বাস, এই প্রতিযোগিতাটি অত্যন্ত রোমাঞ্চকর হতে চলেছে। ফার্স্ট রাউন্ড থেকেই উত্তেজনার কোনো কমতি থাকবে না। সুপার টুয়েলভে প্রতিযোগিতা আরও তীব্র হবে এবং সেমিফাইনাল ও ফাইনাল তো হবে রোমাঞ্চের এক অনন্য মিলন।
আমি ব্যক্তিগতভাবে ভারতের পারফরম্যান্সের জন্য উত্তেজিত। তারা চ্যাম্পিয়ন দল এবং তাদের আবারও জিততে দেখতে পাওয়া সত্যিই দুর্দান্ত হবে। তবে অন্যান্য দলগুলির ক্ষমতাকেও অবমূল্যায়ন করা উচিত নয়। অস্ট্রেলিয়া সবসময় শক্তিশালী একটি দল, বিশেষ করে যখন তারা নিজেদের মাটিতে খেলে। ইংল্যান্ড এবং পাকিস্তানও অনেক শক্তিশালী দল এবং তারা যে কোনো দিন যে কোনো দলকে হারাতে সক্ষম।
আমি আশা করি, এই বিশ্বকাপে অনেক রান, উইকেট এবং রোমাঞ্চ দেখতে পাব। শুভ কামনা জানাই সমস্ত দলকে এবং শুভেচ্ছা রইল ক্রিকেটের সব ভক্তদের।
ক্রিকেটের উৎসব উপভোগ করুন!