আমি অবাক হয়ে গেলাম যখন আমার বান্ধবী একটি মশা মারতে ভয় পাচ্ছিল। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, "তুমি কি মশার ভয় পাচ্ছো?"
তিনি বললেন, "হ্যাঁ, আমি তাদের ভয় পাই। তারা আমাকে কামড়াবে এবং আমার রক্তে জীবাণু ছড়াবে।""
আমি বললাম, "কিন্তু তারা তো খুব ছোট। তুমি তো তাদের চেপে মারতে পারো।""
তিনি বললেন, "না, আমি পারবো না। আমার হাত কাপছে।""
আমি ভাবলাম, "এটা তো আজব ব্যাপার। এত ছোট্ট একটি পোকাকে ভয় পাওয়া?"
পরে আমার বোঝা গেল যে, তিনি শুধুমাত্র মশাদের ভয় পান না। তিনি সব ধরনের পোকামাকড়কে ভয় পান। এমনকি ছোট ছোট গুবরেও তার ভয়ের কারণ।
আমি তাকে বুঝিয়ে বললাম যে, পোকামাকড় ভয় পাওয়ার কোন কারণ নেই। তারা ক্ষতিকারক নয়। কিন্তু তিনি আমার কথা বিশ্বাস করলেন না।
একদিন আমরা পার্কে বসে আড্ডা মারছিলাম। হঠাৎ করে দেখলাম একটি মশা আমার বান্ধবীর হাতের উপর বসেছে।
আমি তাকে বললাম, "দেখো, সে কিভাবে তোমার হাতের উপর বসেছে। সে তোমাকে কামড়াবে না।"
কিন্তু তিনি আমার কথা শুনলেন না। তিনি উঠে পার্ক থেকে দৌড়ে বেরিয়ে গেলেন।
আমি তার পিছনে দৌড়ে গেলাম এবং তাকে বললাম, "তুমি কেন দৌড়াচ্ছো? মশা তো তোমাকে কামড়াবে না।"
তিনি বললেন, "আমি পারি না। আমি পোকামাকড়কে ভয় পাই।""
আমি আর কিছু বলতে পারলাম না। আমি বুঝলাম যে, তিনি তার ভয় কাটিয়ে উঠতে পারবেন না।
বাড়ির মেয়েদের মধ্যে পোকামাকড়ের ভয় সাধারণ। বেশিরভাগ মেয়েই পোকামাকড়কে ভয় পায়। কিন্তু ছেলেরা সাধারণত পোকামাকড়কে ভয় পায় না।
তার কারণ, ছেলেরা ছোটবেলা থেকেই পোকামাকড়ের সাথে খেলা করে। তারা পোকামাকড়কে মারে, ধরে এবং তাদের সাথে খেলা করে।
এদিকে, মেয়েদেরকে পোকামাকড়ের সাথে খেলা করতে দেওয়া হয় না। তাদেরকে বলা হয় যে, পোকামাকড় খারাপ এবং তাদেরকে ভয় পাওয়া উচিত।
এই কারণে, মেয়েদের মধ্যে পোকামাকড়ের ভয় বেশি হয়।
তবে, এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, পোকামাকড় ভয় পাওয়ার কোন কারণ নেই। তারা ক্ষতিকারক নয়।
যদি আপনি পোকামাকড়কে ভয় পান, तो आप को उन पर काबू पाने की कोशिश करनी चाहिए। आप उन्हें मार सकते हैं, पकड़ सकते हैं और उनके साथ खेल सकते हैं।
जल्द ही, आपको एहसास होगा कि पোकामकड़ से डरने की कोई बात नहीं है।