প্রিয় ক্রিকেট প্রেমীরা, যারা তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ মিস করেছেন, তাদের জন্য এই রিপোর্টটি আপনাদের জন্য। এই সিরিজটি ছিল উত্তেজনা, চমক এবং নির্ধারণের একটি রোলারকোস্টার যাত্রা।
ওয়ানডে সিরিজের তৃতীয় এবং শেষ ম্যাচটি কলকাতার ইডেন গার্ডেনে একটি রবিবারের বিকেলে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। আবহাওয়া ছিল সুন্দর এবং স্টেডিয়ামটি ক্রিকেট উৎসাহীদের ভিড়ে উপচে পড়ছিল। ম্যাচটির উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে তুলেছিল বড় পর্দায় টিভি ক্যামেরাগুলির ঝলকানি।
ভারত নব্বই রানের ব্যাবধানে ম্যাচটি জিতে সিরিজটি 3-0 দিয়ে জিতেছে। আদর্শ দিনকর 86 বলে 106 রানের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি করে ভারতকে 283 রান সংগ্রহ করতে সাহায্য করেছিল।
শ্রীলঙ্কার পক্ষে চরিত আসলঙ্কা 68 রান করলেও তা ভারতীয় জয় ঠেকাতে যথেষ্ট ছিল না।
এই সিরিজটি ভারতীয় ক্রিকেটের তরুণ প্রতিভাগুলির উত্থানের প্রমাণ দিয়েছিল।
ঈশান কিষাণ তার বিধ্বংসাত্মক ব্যাটিং দিয়ে দর্শকদের মন জয় করেছেন, এবং
উমরান মালিক তার তীব্র গতি এবং উইকেট নেওয়ার দক্ষতা দিয়ে প্রতিপক্ষকে ভয় দেখিয়েছেন।
যদিও শ্রীলঙ্কা সিরিজটি হেরেছে, কিন্তু তারা ভাল লড়াই দিয়েছে।
দাসুন শানাকা অধিনায়ক হিসাবে চমৎকার ছিলেন, এবং তিনি নিজেও ব্যাট এবং বল দুই ভাবেই অবদান রেখেছিলেন।
কুশাল মেন্ডিস ওয়ানডে সিরিজে দুটি অর্ধশত রান করেছেন।
ভারত বনাম শ্রীলঙ্কা ওয়ানডে সিরিজ ক্রিকেটের প্রেমিকদের জন্য একটি দুর্দান্ত অনুষ্ঠান ছিল। এটি উত্তেজনা, নাটক এবং ক্রীড়া মনোভাবের একটি নিখুঁত মিশ্রণ উপস্থাপন করেছিল।
দুই দলকেই তাদের দক্ষতা এবং নিরন্তর ইচ্ছার জন্য অভিনন্দন জানানো হয়েছিল।
এই সিরিজটি ভারতীয় এবং শ্রীলঙ্কান দুই দলেরই ভবিষ্যতের জন্য আশার সঞ্চার করেছে।
তরুণ প্রতিভাগুলি তাদের দক্ষতা প্রদর্শন করেছে, এবং ভবিষ্যতের ওয়ানডে ক্রিকেটের জন্য নিজেদের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করেছে।
আমরা অপেক্ষা করছি ভবিষ্যতে আরও অবিস্মরণীয় ওয়ানডে মুহূর্তের জন্য, কারণ ক্রিকেটের এই রূপ আমাদের সবসময় সীমানার বাইরে উত্তেজনা এবং আনন্দ দেয়।