যশ দয়ালের কাছে লেখালেখি শুধুই একটা শখ বা আনন্দ নয়, এটা একটা অঙ্গীকার। মাত্র ১৬ বছর বয়েসে এই তরুণ লেখক তার মেধা ও দক্ষতার মাধ্যমে সাহিত্য জগতে নিজের স্বতন্ত্র দাগ রেখেছেন।
যশ প্রথম লেখার কলম ধরেন স্কুলের একটি প্রতিযোগিতার জন্য। তার শব্দগুলির প্রাণবন্ততা ও কল্পনাশক্তি সবার দৃষ্টি কেড়েছে, এবং তখনই তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে লেখা তার আসল ডাক। সেই থেকে, তিনি কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ এবং এমনকি একটি উপন্যাস লিখেছেন যা অচিরেই প্রকাশিত হতে যাচ্ছে।
যশের লেখার অন্যতম উল্লেখযোগ্য দিক হল তার গভীর সংবেদনশীলতা। তার শব্দগুলি মানব অনুভূতির নানা ছায়াকে কাটিয়ে উঠে আসে, পাঠকদের তাদের নিজস্ব জীবনের অনুরণন খুঁজতে সাহায্য করে। তিনি প্রেম, ক্ষতি, আশা এবং হতাশার জটিল তন্তুগুলি অধ্যয়ন করেন, তাদের উত্থান এবং পতনের বিষয়গুলি সহজেই ধরে ফেলেন।
যশ দয়ালের লেখার ভবিষ্যৎ আশাপ্রদ। তিনি তার প্রতিশ্রুতি এবং কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে সাহিত্য জগতে একটি শক্তিশালী কন্ঠস্বর হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তার শব্দগুলি আমাদের প্রেরণা দেয়, চ্যালেঞ্জ করে এবং আমাদের মানব অবস্থার আরও গভীরভাবে অনুধাবন করতে সাহায্য করে।
আমরা তরুণ যশ দয়ালের কাছে আশ্চর্যজনক জিনিসগুলির আশা করি। সাহিত্যের জগতে তার যাত্রা অব্যাহত থাকবে এবং তার কলম থেকে অসাধারণ গল্পগুলি আমাদের মন এবং হৃদয়ে আলোকপাত করতে থাকবে।
যশ দয়ালের লেখা কিছু উদ্ধৃতি: