গভীর, রহস্যময় এবং অত্যাশ্চর্য, ভুশির বাঁধে লুকিয়ে রয়েছে একটি অন্ধকার রহস্য যা বছরের পর বছর ধরে পর্যটক এবং স্থানীয়দের আকর্ষণ করে আসছে।
বাঁধের অগভীর জলে ডুবে যাওয়া একটি গ্রামের গল্প প্রচলিত রয়েছে, যেখানে আত্মারা এখনও অ্যালগাভাবে ঘুরে বেড়ায়, তাদের ডুবে যাওয়ার দুঃখ প্রকাশ করে। কিছু লোকের দাবি, তারা জলের নীচ থেকে আসা করুণ চিৎকার শুনেছেন, অন্যরা দেখেছেন রাতে ঘন কুয়াশার মধ্যে অস্বচ্ছ আলোর ঝলক।
একজন বয়স্ক মৎস্যজীবী, যিনি তার সারা জীবন বাঁধের পাশে কাটিয়েছেন, আমাকে বলেছেন, "এখানে কিছু আছে, বড্ডশ। রাতে, যখন চাঁদ থাকে না, তুমি শুনতে পাবে আত্মা ডাকছে।" তার চোখে একটি গম্ভীর ভয় লক্ষ্য করলাম যা তার কথার প্রতি সত্যতা যোগ করে।
আমি প্রথমে বিষয়টি অবিশ্বাস করেছিলাম, কিন্তু যখন আমি সন্ধ্যায় বাঁধে গিয়েছিলাম, আমার মতামত পরিবর্তন হয়ে গিয়েছিল। জল ছিল অচল এবং আয়নার মতো মসৃণ, রাতের আকাশকে প্রতিফলিত করছিল। হঠাৎ, একটি ঠান্ডা বাতাস আমার মেরুদণ্ডের নিচে দিয়ে বয়ে গেল, আমাকে শিহরিত করে তুলল। আমি আশেপাশে তাকালাম, কিন্তু আমি একা ছিলাম।
আমি আমার পদক্ষেপগুলি দ্রুত করলাম, বাঁধের শান্ত জলের পাশ দিয়ে হেঁটে গেলাম। ঠিক তখনই, আমি আমার কানে একটি দীর্ঘশ্বাস শুনেছিলাম, যেন কেউ আমার পেছনে দাঁড়িয়ে আছে। আমি কুইক করে ঘুরে দাঁড়ালাম, কিন্তু কেউ ছিল না।
আমি আর সেখানে থাকতে পারিনি। আমি দৌড়ে আমার গাড়ীতে গেলাম এবং দ্রুত সেখান থেকে চলে গেলাম। তখন থেকে, আমি কখনো ভুশির বাঁধে ফিরে যাইনি।
কি ভুশির বাঁধে সত্যিই ভূত আছে? আমি নিশ্চিত নই। কিন্তু আমি যা অনুভব করেছি তা আমার কাছে একটি রহস্যই থাকবে। পর্তুগালের এই সুন্দর তবে রহস্যময় জলাধারের গভীর জলে কে জানে কী লুকিয়ে রয়েছে।
আর কিছু ঘনঘন জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন:
পূর্ণিমার সময় বা কুয়াশাচ্ছন্ন রাতে ভূত দেখার সম্ভাবনা বেশি।
না, ভূশির বাঁধে কোনো ভূত আ офиসিয়ালি ধরা পড়েনি।
হ্যাঁ, তবে আমি সতর্কতা অবলম্বন করার জন্য বলব। রাতে একা বাঁধে যাওয়া এড়িয়ে চলুন এবং সর্বদা কেউ আপনার সাথে আছে তা নিশ্চিত করুন।