হামিদা বানু: বাংলাদেশের প্রথম মহিলা কুস্তিগীর
আমার মনে আছে, আমার বেড়ে ওঠার সময়, ক্রীড়াক্ষেত্রে পুরুষদের প্রাধান্য দেখে আমি কতটা হতাশ হয়ে যেতাম। নারীরা যেন কেবল ঘরে থাকার জন্যে বানানো হয়েছে, আর পুরুষদের জন্যে সব সুযোগ-সুবিধা রাখা। কিন্তু হামিদা বানুর কাহিনী শুনার পর আমার সব ধারণা বদলে গেছে।
হামিদা বানু ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম মহিলা কুস্তিগীর। ১৯৮৫ সালে বরিশালের একটি গ্রামে জন্ম নেওয়া হামিদা ছোটবেলা থেকেই একজন খুব কর্মঠ ও পরিশ্রমী মেয়ে ছিলেন। তিনি খেলাধুলার প্রতি খুব আগ্রহী ছিলেন, আর বিশেষ করে তিনি কুস্তিতে মুগ্ধ হতেন।
কিন্তু उस समय में महिलाओं का क़ुश्ती लड़ना समाज में स्वीकार्य नहीं था। अक्सर लोग उसे मज़ाक का विषय बनाते थे। लेकिन हामिदा ने हार नहीं मानी। वो छुप-छुपकर अपने चाचा से क़ुश्ती सीखती रहीं।
একদিন, হামিদা স্থানীয় একটি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন। এই প্রতিযোগিতাটি কেবল পুরুষদের জন্যে ছিল, কিন্তু হামিদা মনে করলেন যে এটাই তার প্রতিভা দেখানোর একটি সুযোগ। তিনি প্রতিযোগিতার আয়োজকদের কাছে অনুরোধ করেন যে তাকে অংশ নিতে দেওয়া হোক, আর তারা অবশেষে তার অনুরোধ মেনে নেন।
প্রতিযোগিতায়, হামিদা তার প্রতিপক্ষকে হারানোর পর হারানোর পর চমকে দিয়েছিলেন। তিনি তিনটি সোনার পদক জিতেছিলেন, আর বাংলাদেশের প্রথম মহিলা কুস্তিগীর হিসাবে ইতিহাস রচনা করেছিলেন।
হামিদার সাফল্য বাংলাদেশে মহিলা ক্রীড়া বদলে দিয়েছে। তার কাহিনী অনুপ্রেরণা দিয়েছে অনেক মেয়েকে ক্রীড়াজগতে আসার। তিনি বাংলাদেশের মহিলা কুস্তির পথিকৃৎ, আর তিনি সব মেয়েকেই দেখিয়ে দিয়েছেন যে তারা যা করতে চায় তা তারা করতে পারে, তা যতই কঠিন হোক না কেন।
আমি হামিদা বানুর বিশাল ভক্ত। তিনি আমাদের সবার জন্য একটি অনুপ্রেরণা, আর আমি আশা করি যে তার কাহিনী আরো বেশি মেয়েকে তাদের স্বপ্ন অনুসরণ করতে অনুপ্রাণিত করবে।