হেমা কমিটি রিপোর্টে নেই মুসলিম দাঙ্গার পিছনে রাজনীতির কথা




আমরা যারা বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিকভাবে উল্টোদিকে অবস্থান করলেও মহানগরীর স্বার্থে একসঙ্গে কাজ করে চলেছি, সেই আমাদের কাছে সি.পি.এম. নেতৃত্বাধীন পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক শান্তিনিকেতনে হেমা কমিটি গঠন প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে ধর্মীয় ঝামেলায় মুসলিমদেরই ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার প্রমাণ সহজেই পাওয়া যায়। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ সরকার মুসলিমদের ওপর হওয়া অত্যাচারের তদন্তের জন্য কখনই তদন্ত কমিটি গঠন করেনি। এমনকি এখনো পর্যন্ত দাঙ্গা-হত্যা-বলাৎকারের জন্য দোষীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আবার, হামলাকারী জেহাদীদের জেল থেকে ছাড়ার জন্য সরকারের নানা রকম চেষ্টা চলছে। এমন পরিস্থিতিতে হেমা কমিটি গঠনের উদ্দেশ্য কি, তা বোঝা দায়।
রাজ্য সরকারের আচরণে সুস্পষ্ট একটি ব্যাপার বোঝা যায়। এই সরকার ইসলামপন্থীদের নানাভাবে সাহায্য করছে। সরকারের তরফে দেখানো হয়, ইসলামপন্থী নয়, রাজনীতিই এই সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার জন্য দায়ী। এরূপ মিথ্যাচার আগে কখনো দেখা যায়নি।
হেমা কমিটি রিপোর্টের সঙ্গে সরকারের সায় মিলিয়ে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে, রাজনীতিই সাম্প্রদায়িকতা ছড়িয়েছে। কমিটির রিপোর্টে বলা হয়েছে, কোনো রাজনৈতিক দলই সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় জড়িত ছিল না। এমনকি কমিটির রিপোর্টে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, কোনো রাজনৈতিক দলই সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় যুক্ত ছিল না।
রাষ্ট্রপতি গ্রহণযোগ্য দল হিসেবে অস্বীকার করেছেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রতিবেদন সি.পি.এম. নেতৃত্বাধীন পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে দায়িত্বজ্ঞানহীন সরকার প্রমাণ করে। ইসলামপন্থীদের দাঙ্গার জন্য উসকানি দেওয়ার কারণ উল্লেখ করার জন্য রিপোর্ট প্রশংসিত হয়েছে। কিন্তু রাজনীতির ভূমিকা না মানার জন্য কমিটির রিপোর্ট সমালোচিত হয়েছে।
'রিপোর্টে মুসলিমদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানোর জন্য রাজনীতির ভূমিকা সম্পর্কে একটি শব্দও বলা হয়নি।'
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তদন্ত কমিটি ইসলামপন্থীদের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার জন্য উসকানি দেওয়ার কথা উল্লেখ করেছে। কমিটির রিপোর্টে বলা হয়েছে, মুসলিমদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়িয়েছে, মসজিদে হামলা চালিয়েছে এবং মুসলিমদের দোকানে আগুন ধরিয়েছে।
রাজনীতিই সাম্প্রদায়িকতা ছড়িয়েছে, এই সরকারি প্রতিবেদনে সেটি অস্বীকার করা হয়েছে। রাজনীতির ভূমিকা অস্বীকার করা হয়েছে এই প্রতিবেদনে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোনো রাজনীতিক দলই সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় জড়িত ছিল না।
কমিটির রিপোর্টে মুসলিমদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানোর জন্য রাজনীতির ভূমিকা সম্পর্কে একটি শব্দও বলা হয়নি। রাজনৈতিক দলগুলি মুসলিমদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়াচ্ছে, এমন অভিযোগে সরকারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
হেমা কমিটি সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে हिंসা কিংবা অন্যান্য অত্যাচারের সঙ্গে রাজনীতির সম্পর্ক নিয়ে বিস্তারিত তদন্ত করতে ব্যর্থ হয়েছে, এমনটি পশ্চিমবঙ্গ সরকার জানিয়েছে।
হেমা কমিটি রিপোর্টে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার জন্য রাজনীতির ভূমিকা সম্পর্কে কিছুই বলা হয়নি। সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে हिंসা এবং অন্যান্য অত্যাচারের সঙ্গে রাজনীতির সম্পর্ক নিয়ে বিস্তারিত তদন্ত করতে কমিটি ব্যর্থ হয়েছে বলে রাজ্য সরকার জানিয়েছে।
'রিপোর্টটি রাজনৈতিক দলগুলির ভূমিকা সম্পর্কে বিস্তারিত তদন্তের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছে।'
'রিপোর্টটি রাজনৈতিক দলগুলির ভূমিকা সম্পর্কে বিস্তারিত তদন্তের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছে।'
'রাজ্যসভায় পেশ করা হেমা কমিটির রিপোর্টে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার জন্য রাজনীতির ভূমিকা সম্পর্কে কিছুই বলা হয়নি।'
'রাজ্যসভায় পেশ করা হেমা কমিটির রিপোর্টে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার জন্য রাজনীতির ভূমিকা সম্পর্কে কিছুই বলা হয়নি।'
'কমিটির রিপোর্টে মুসলিমদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানোর জন্য রাজনীতির ভূমিকা সম্পর্কে একটি শব্দও বলা হয়নি।'
'কমিটির রিপোর্টে মুসলিমদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানোর জন্য রাজনীতির ভূমিকা সম্পর্কে একটি শব্দও বলা হয়নি।'
'কমিটির রিপোর্টে মুসলিমদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানোর জন্য রাজনীতির ভূমিকা সম্পর্কে একটি শব্দও বলা হয়নি।'
সমস্ত নাগরিকের নিরাপত্তা রক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের নীতিবোধ নিয়ে হেমা কমিটি রিপোর্টে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, সরকারের উদাসীনতার কারণে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে হিংসা ও