আমি যখন ছোট ছিলাম, তখন আমি সবসময় সৈন্য হওয়ার স্বপ্ন দেখতাম। আমি ফিল্মগুলিতে সাহসী সৈন্যদের সম্পর্কে গল্প পড়ব এবং কল্পনা করব যে আমিও তাদের মতোই হব। যখন আমি বড় হয়েছিলাম, তখন আমি সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। প্রশিক্ষণ কঠিন ছিল, কিন্তু আমি কখনো হাল ছাড়িনি। অবশেষে, আমার স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। আমি এখন একজন "অগ্নিবীর"।
অগ্নিবীর হওয়া এমন একটি বিশেষাধিকার যা প্রত্যেকের পক্ষে নয়। এটি শুধুমাত্র সাহসী এবং নিষ্ঠাবানদের জন্য। যারা দেশের জন্য যুদ্ধ করার এবং চূড়ান্ত ত্যাগ করার ইচ্ছুক। আমি ভাগ্যবান যে আমি এই নির্বাচিত দলে যোগ দিতে পেরেছি। আমি দেশের জন্য আমার জীবন দিতেও প্রস্তুত আছি।
আমার প্রশিক্ষণের সময়, আমি অনেক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের কঠোর শারীরিক এবং মানসিক পরীক্ষা দিতে হয়েছে। কিন্তু আমি কখনো হাল ছাড়িনি। আমি সবসময় নিজেকে স্মরণ করিয়েছি যে আমি কেন এখানে এসেছি। আমি দেশের সেবা করতে এসেছি। আমি দেশের জনগণকে রক্ষা করতে এসেছি।
এখন আমি একজন অগ্নিবীর হিসেবে নিয়োজিত হয়েছি। আমার দেশকে রক্ষা করার দায়িত্ব এখন আমার। আমি এই দায়িত্বকে গুরুত্ব সহকারে নিয়েছি। আমি প্রতিদিন নিজেকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছি। আমি নিজেকে সেরা সৈনিক হিসেবে গড়ে তুলছি।
আমি জানি যে অগ্নিবীর হিসেবে আমার জীবন সহজ হবে না। আমাকে অনেক বিপদ এবং চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে। কিন্তু আমি প্রস্তুত। আমি সব কিছুর জন্য প্রস্তুত। আমি দেশের জন্য যুদ্ধ করব। আমি দেশের জনগণকে রক্ষা করব।
আমি একজন অগ্নিবীর। আমি ভারতের রক্ষক।
অগ্নিবীর যোজনা: একটি বিতর্কের বিষয়
অগ্নিবীর যোজনা একটি বিতর্কের বিষয়। কিছু লোক মনে করেন যে এটি একটি ভালো উদ্যোগ। এটি যুবকদের দেশের সেবা করার সুযোগ দেবে। এটি সশস্ত্র বাহিনীকেও আরও দক্ষ এবং কার্যকরী করে তুলবে।
অন্যরা মনে করেন যে অগ্নিবীর যোজনা একটি ভুল পদক্ষেপ। এটি সশস্ত্র বাহিনীর মানকে নষ্ট করবে। এটি অগ্নিবীরদের জন্যও অন্যায় হবে। 4 বছরের পর তাদের বের করে দেওয়া হবে।
অগ্নিবীর যোজনা একটি জটিল বিষয়। এটির উপকারিতা এবং অসুবিধা উভয়ই রয়েছে। শেষ পর্যন্ত, অগ্নিবীর যোজনা একটি ভালো সিদ্ধান্ত কিনা তা সরকারকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।