CS(chennai super kings) Vs. GT(Gujarat Titans)! শুরুর আগে জেনে নাও সব!




বরাবরই বলিউডের তুলনায় হিন্দি সিনেমার দর্শকের সংখ্যা কম। তবে বর্তমানে ইন্টারনেটের বদৌলতে হিন্দি সিনেমা অনেক বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশ্ব জুড়ে হিন্দি সিনেমার দর্শক সংখ্যা অনেক বেড়েছে। এই সিনেমাগুলি দেখার জন্য অনলাইনে অনেক ওয়েব সাইট রয়েছে।
কিছুদিন আগে মুক্তি পেয়েছে আলিয়া ভাটের গাঙ্গুবাঈ কাঠিয়াওয়াড়ি সিনেমাটি। এই সিনেমাটি মুক্তির প্রথম সপ্তাহেই মোট 100 কোটি টাকার ব্যবসা করেছে। চলতি বছরের সবচেয়ে বেশি ব্যবসা করেছে গাঙ্গুবাঈ কাঠিয়াওয়াড়ি সিনেমাটি। এছাড়াও এই সিনেমাটি সমালোচকদের থেকে অনেক প্রশংসা পেয়েছে।
আলিয়া ভাটের সিনেমা দেখার জন্য অনলাইনে অনেক ওয়েব সাইট রয়েছে। তবে আমরা যে ওয়েব সাইটগুলিতে সিনেমা দেখার পরামর্শ দিচ্ছি সেগুলি হচ্ছে আইএমডিবি, পিরাইট, নেটফ্লিক্স, অ্যামাজন প্রাইম ভিডিও, হটস্টার ডিজনি এবং এমএক্স প্লেয়ার।
আপনি এই সব ওয়েব সাইটগুলিতে আলিয়া ভাটের গাঙ্গুবাঈ কাঠিয়াওয়াড়ি সিনেমাটি দেখতে পারেন। তবে সাবস্ক্রিপশন ফ্রি দিতে হবে। এ ছাড়াও আপনি এই ওয়েব সাইটগুলিতে আলিয়া ভাটের অন্যান্য সিনেমাও দেখতে পারেন।
গাঙ্গুবাঈ কাঠিয়াওয়াড়ি হল একটি জীবনীমূলক সিনেমা। এটি একটি বাস্তব ঘটনার ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। সিনেমায় আলিয়া ভাট গাঙ্গুবাঈ নামের একটি যৌনকর্মী চরিত্রে অভিনয় করেছেন। এই সিনেমাটি মুক্তির আগে থেকেই বিতর্কে ছিলো। তবে মুক্তির পর সিনেমাটি মোটামুটি সাফল্য অর্জন করেছে।
সিনেমাটির গল্পটি হল গাঙ্গুবাঈ কাঠিয়াওয়াড়ি একটি দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করে। তার বাবা-মা অনেক চেষ্টা করেও তার ভালো জীবন দিতে পারেননি। তাই গাঙ্গুবাঈ নিজের জীবিকার জন্য লাল আলোক জেলায় যায়।
লাল আলোক জেলায় যাওয়ার কিছুদিন পর গাঙ্গুবাঈ রহিম খানের সাথে পরিচয় হয়। রহিম খান ছিলেন একজন দাপ্তরিক দুষ্কৃতি। রহিম খান গাঙ্গুবাঈকে বিয়ে করার প্রস্তাব দেয়। গাঙ্গুবাঈ রহিম খানের প্রস্তাবে রাজি হয়।
বিয়ের পর রহিম খান গাঙ্গুবাঈকে নিয়ে বোম্বেতে আসে। بومبাইতে গাঙ্গুবাঈ নিজের একটি বেশ্যাপল্লি খোলে। এই বেশ্যাপল্লিটি খুব দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠে।
গাঙ্গুবাঈ কাঠিয়াওয়াড়ি খুব সাহসী এবং বিদ্রোহী মেয়ে ছিল। সে সব সময় নিজের অধিকারের জন্য লড়াই করেছে। গাঙ্গুবাঈ কাঠিয়াওয়াড়ি সব যৌনকর্মীর অধিকারের জন্য লড়াই করেছে। তিনি তাদের জন্য অনেক সুযোগ-সুবিধা করে দিয়েছিলেন।
১৯৬৭ সালে গাঙ্গুবাঈ কাঠিয়াওয়াড়ি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তিনি মারা যাওয়ার সময় তার বয়স ছিল মাত্র ৪৭ বছর। গাঙ্গুবাঈ কাঠিয়াওয়াড়ি আজও সব যৌনকর্মীদের জন্য একটি অনুপ্রেরণা।