Gaami




বন্ধুরা, আজ আমরা কথা বলব গামীর কথা। গামী আমাদের জীবনের এক অনন্য সঙ্গী, যার সাথে আমাদের সম্পর্ক ভালোবাসা, ঘৃণা, অপমান, অভিমান আর কতো কী সব কিছুই মিশ্রিত।

গামীর হাজার রূপ

গামী নিয়ে আমাদের যতো অভিজ্ঞতা আছে, ততোই রয়েছে তার রূপ। কোনো কোনো গামী মিষ্টি, যাকে খেলে মনটা ভালো হয়ে যায়। আবার কোনো কোনো গামী কষ গেঁড়ো, যাকে খেলে চোয়ালে অসম্ভব ব্যথা হয়।

গামীর স্মৃতি

আমাদের জীবনে গামীর সাথে জড়িয়ে আছে অসংখ্য স্মৃতি। কেউ কেউ গামী খেয়ে প্রথম প্রেমের স্বাদ পেয়েছে। কেউ আবার গামী খেয়ে পায়ের স্যান্ডেলে আটকে পড়েছে এবং লোকেদের বিদ্রুপের শিকার হতে হয়েছে।

গামীর বিতর্ক

গামীর নিয়ে বিতর্কও কম নেই। কেউ বলে এটা চিবানো ভালো স্বাস্থ্যের জন্য। আবার কেউ বলে এটা খাওয়া খুবই ক্ষতিকর। ঠিক কী সত্যি, তা আজও অজানা।

গামীর বিদায়

শৈশবের ঝুলি থেকে যৌবনের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর আগেই কবে যেন চুপচাপ গামী আমাদের ছেড়ে চলে যায়। শেষ বারের মতো চিবানোর পরে খুব সাবধানে গামীটাকে কাগজে মুড়ে ফেলে আমরা অতীতের ঝুলিটির ভেতরে রেখে দেই।

গামীর গন্ধ

গামীর গন্ধের ব্যাপারে আমাদের প্রত্যেকেরই আলাদা অভিমত রয়েছে। কেউ কেউ গামীর গন্ধ পছন্দ করে। কেউ আবার একে ঘৃণা করে। কিন্তু যেই গন্ধই হোক না কেন, গামীর গন্ধ শুঁকলে কেমন একটা অদ্ভুত নস্টালজিয়া কাজ করে।

গামী এবং আমি

আমার সাথে গামীর সম্পর্কটা একটু অন্যরকম। আমি গামী পছন্দ করি। ছোটবেলায় আমার সবচেয়ে বড় শখ ছিল গামী চিবানো। স্কুলে গিয়ে আমি আমার ব্যাগের ভেতরে কতো গামী লুকিয়ে রাখতাম, তা আর কেউ জানে না।

আজও গামী আমার ভালো বন্ধু। যখনই মন খারাপ হয় বা একটু টেনশন হয়, তখনই আমি গামী খাই। গামী খেলে মনটা শান্ত হয়ে যায়।

গামীর শেষ কথা

বন্ধুরা, গামী আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। ছোটবেলা থেকে শুরু করে বার্ধক্য পর্যন্ত, গামী আমাদের সাথে থাকে। তাই গামীকে ভালোবেসো, গামীর সম্মান করো।