১৯৯২ সালে, কুণালকে অযোধ্যায় মন্দির-মসজিদ বিরোধ মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তিনি তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এবং তাঁর রিপোর্ট অযোধ্যার রাম মন্দির নির্মাণের পথে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
অযোধ্যার রাম মন্দির নির্মাণ
কুণাল অযোধ্যার রাম মন্দির নির্মাণে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন। তিনি মন্দির নির্মাণ কমিটির সদস্য ছিলেন এবং নতুন মন্দির নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়ায় অংশ নিয়েছিলেন।
অন্যান্য কার্যাবলী
পুলিশ কর্তব্যের পাশাপাশি, কুণাল একজন সমাজকর্মীও ছিলেন। তিনি বিহারের বিভিন্ন সামাজিক এবং ধর্মীয় সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি মহাবীর মন্দিরের ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা সচিব ছিলেন, যা অযোধ্যায় রাম মন্দিরের নির্মাণের জন্য একটি প্রধান সংস্থা।
পুরস্কার এবং স্বীকৃতি
কুণালকে তাঁর পুলিশ কর্মজীবন এবং সমাজকল্যাণে তাঁর অবদানের জন্য বেশ কয়েকটি পুরস্কার এবং স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে পদ্মশ্রী, বিহার রত্ন এবং গণেশ শঙ্কর বিদ্যার্থী পুরস্কার।
মৃত্যু
আচার্য কিশোর কুণাল ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তিনি ৭৪ বছর বয়সে মারা যান এবং তাঁর পেছনে স্ত্রী, দুই পুত্র ও এক কন্যা রেখে যান।
উত্তরাধিকার
কিশোর কুণাল একজন সম্মানিত পুলিশ কর্মকর্তা এবং সমাজকর্মী ছিলেন। তিনি অযোধ্যার রাম মন্দির নির্মাণে তাঁর অবদানের জন্য সবচেয়ে বেশি স্মরণ করা হবে। তিনি বিহার এবং ভারতের জন্য একজন অনুপ্রেরণা ছিলেন এবং তাঁর উত্তরাধিকার আসন্ন বছরগুলিতে চলতে থাকবে।